৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং
প্রকাশিত:শুক্রবার, ৩১ মে ২০২৪ ০২:০৫
নিউজ ডেস্ক: আগামী ২ জুন ডালাসের প্রেইরি স্টেডিয়ামে হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ। এর তিনদিন পর (৫ জুন) ভারত–আয়ারল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের প্রথম কোনো ম্যাচ হবে নাসাউতে। তবে তার আগেই বাংলাদেশ–ভারত প্রথম খেলবে ওই ভেন্যুতে, যদিও সেটি স্রেফ প্রস্তুতি ম্যাচ। আইসিসির সবচেয়ে উচ্চবিলাসি প্রকল্পগুলোর একটি নাসাউ স্টেডিয়াম। দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ের আগে ৩৪ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার মাঠটি ঘুরে দেখেছেন বাংলাদেশ ও ভারতীয় অধিনায়ক শান্ত ও রোহিত শর্মারা। পরে তাদের মন্তব্য সম্বলিত ভিডিও প্রকাশ করে আইসিসি।
নাসাউয়ের গ্যালারি–পিচ ও চারপাশ থেকে নিজের অনুভূতি জানান টাইগার অধিনায়ক, ‘এটা অবিশ্বাস্য, আমার মনে হচ্ছে পুরোটাই পাগলাটে ব্যাপার। ইন্টারনেটে আমরা দেখেছিলাম, এখানে কিছুই ছিল না (কয়েক মাস আগে)। এখন এটাকে উপযুক্ত ক্রিকেট স্টেডিয়ামই মনে হচ্ছে। দারুণ লাগছে। বিশেষ করে পূর্বপাশের গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড এমন হবে আশা করিনি। মাঠও অনেক ভালো মনে হচ্ছে, সবমিলিয়ে এটি সত্যিকারের ক্রিকেট স্টেডিয়াম হয়ে উঠেছে।’
শান্ত আরও বলেন, ‘গোটা স্টেডিয়াম দেখে, উইকেট… আবহ, সবকিছুই খুব ভালো। আমার কাছে একদমই পাগলাটে মনে হচ্ছে। আমরা সবাই জানি, এখানে অনেক বেসবল, বাস্কেটবল খেলা হয়। কিন্তু আমরা আশা করিনি, ক্রিকেট এখানে এরকম হবে। এখানে খেলার জন্য আমরা এখনই রোমাঞ্চ অনুভব করছি।’
https://t.co/0C8FYC9Fob
উল্লেখ্য, এবারের বিশ্বকাপে সর্বমোট ৫৫ ম্যাচের মধ্যে ১৬টি হবে সহ-আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রে। এর মধ্যে ৮টিই হবে এই নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। গ্রুপ পর্বে ভারতের ৩টি ম্যাচ আছে এই মাঠে। গত ১৫ মে স্টেডিয়ামের উদ্বোধন করেন বিশ্বের দ্রুততম মানব ও এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত উসাইন বোল্ট। এরপর এখানে কিছু কমিউনিটি ক্রিকেট ম্যাচ ও ইভেন্ট আয়োজন করেছে আইসিসি।
সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে সেভাবে এখনও ক্রিকেট বিস্তৃতি লাভ না করায় নাসাউসহ বিশ্বকাপের ভেন্যু হয়ে ওঠার পথে চ্যালেঞ্জ ছিল উইকেট তৈরি করা। এত কম সময়ে উপযুক্ত উইকেট তৈরি করা যাবে না জেনেই ড্রপ-ইন উইকেট তৈরির পথ বেছে নেয় আইসিসি। ফ্লোরিডায় ১০টি ড্রপ-ইন পিচ তৈরি করা হয়। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইড ওভালের প্রধান কিউরেটর ড্যামিয়েন হাউ এই প্রতিষ্ঠানেরও প্রধান। তার তত্ত্বাবধানেই তৈরি হয় পিচগুলি। পরে ২০টির বেশি সেমি-ট্রেইলার ট্রাকে ১ হাজার ১০০ মাইল পাড়ি দিয়ে পিচগুলি নিউইয়র্কে আনা হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১