৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং
প্রকাশিত:শুক্রবার, ০৭ জুন ২০২৪ ০১:০৬
নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার (৭ জুন) বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এক প্রেসবার্তায় তা জানান।
আমির খসরু মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের পকেট থেকে অলিগার্করা চুরি করবে। তারা শুধু বিজনেস পলিসি চালাচ্ছে না, তারা পুরো দেশ চালাচ্ছে৷
তিনি বলেন, বাজেট আর কী, যেখানে একটা অনির্বাচিত সরকার, যাদের কোনো ম্যান্ডেট নেই বাজেট দেওয়ার। কারণ তারা কোনো নির্বাচিত সরকার নয়, এই ব্যাপারে কারও মনে কোনো সন্দেহ নেই। আর বাজেট দেয় কী দিয়ে? একটা দেশের রিসোর্সের ওপর ভিত্তি করেই তো বাজেট দেওয়া হয়। বাংলাদেশের বর্তমান রিসোর্স কী আছে? ব্যাংক খালি, বাংলাদেশের দেনা বাড়তে বাড়তে কোন জায়গায় গিয়েছে এখন, এখানে দেনা শোধ করতে বাজেটের বড় একটা অংশ চলে যাচ্ছে।
সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ব্যাংকিং সেক্টর খালি করে ফেলছে, বাংলাদেশের রিজার্ভের অবস্থা খারাপ, ফরেন কারেন্সির অবস্থা খারাপ। মানে যে রিসোর্সগুলোর ওপর ভিত্তি করে বাজেট হয়, বাংলাদেশে তো আজকে সেগুলো অনুপস্থিত।
তিনি বলেন, তারা (সরকার) বিদ্যুৎ চুরি করবে আর সাধারণ মানুষকে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে। পানি গ্যাস সব জায়গায় তাদের পকেট ভরার জন্য সাধারণ মানুষের পকেট থেকে আসবে সেই টাকা। একদিকে তো কোনো রিসোর্স নেই সব খালি করে দিয়েছে, আগামীতে যতটুকু আসবে সেটাতো সাধারণ মানুষের থেকে দিতে হবে।
অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গে আমির খসরু মাহমুদ বলেন, এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে একটা নির্বাচিত সরকার হতে হবে। একটা মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সবার সমান সুযোগ থাকতে হবে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রাজনীতিতে থাকতে পারে, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অর্থনীতিতে থাকতে হবে। তাহলেই জাতির প্রত্যেকটা মানুষের তার নিজের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে সে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারবে, রাজনীতিতে অবদান রাখতে পারবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১