৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং
প্রকাশিত:শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪ ০১:০৬
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ২২ বছর বয়সী ওই যুবক দক্ষিণ কোরিয়ার ৭০টি গান ও তিনটি ছবি দেখার পাশাপাশি সেগুলো অন্যদেরও দিয়েছিলেন। দক্ষিণের সংস্কৃতি দেখা এবং সেগুলো অন্যদের সরবরাহ করার বিষয়টি একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে দেখে উত্তর কোরিয়া।
ওই যুবকের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিষয়টি জানিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার একাধিক নাগরিক। যারা তাদের নিজ দেশ থেকে পালিয়ে দক্ষিণে চলে এসেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়া ও পশ্চিমা সংস্কৃতি যেন কোনভাবেই ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য ২০২০ সালে কঠিন আইন করে উত্তর কোরিয়া। যারা এই আইন ভঙ্গ করে তাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয় কঠোর ব্যবস্থা।
তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি অস্বীকার করে থাকে উত্তর কোরিয়া। তারা দাবি করে, তাদের নেতাদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে এ ধরনের প্রচারণা চালানো হয়।
পশ্চিমা সংস্কৃতির কাছে যেন সাধারণ মানুষ ঘেঁষতে না পারেন সেই প্রচেষ্টা উত্তর কোরিয়ায় চলছে কিম জং-টু এর আমল থেকে। তার ছেলে কিম জং উন ক্ষমতায় আসার পর এই প্রচেষ্টা আরও কঠোর করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে পরিচালিত ‘রেডিও ফ্রি এশিয়া’ ২০২২ সালে জানিয়েছিল ‘পুঁজিবাদ’ ফ্যাশন ও চুলে কাটিং দেওয়ার ওপরও কর্তৃত্ব স্থাপনের চেস্টা চালিয়ে থাকে উত্তর কোরিয়া।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১