২৮শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১২ই জানুয়ারি, ২০২৫ ইং
প্রকাশিত:শনিবার, ১১ জানু ২০২৫ ০৩:০১
১৪ নভেম্বর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নয়টি ফেডারেশনে অ্যাডহক কমিটি প্রকাশ করেছে। অন্য সকল ফেডারেশন প্রতিযোগিতা আয়োজন করলেও অ্যাথলেটিক্স কিছুটা পিছিয়ে ছিল। গতকাল ফেডারেশনের নির্বাহী সভায় অবশ্য বড় কর্মকাণ্ডই হাতে নিয়েছে নতুন কমিটি।
জেলা-বিভাগীয় পর্যায়ে তারুণ্য উৎসবে অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতা আয়োজনের পরপরই ১৭-১৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় অ্যাথলেটিক্স করবে।
জাতীয় অ্যাথলেটিক্সে এবার রেকর্ড করলে অ্যাথলেটরা ২০ হাজার টাকা আর্থিক পুরস্কার পাবেন। ইতোপূর্বে এই অঙ্কের পুরস্কার ছিল না বলে
জানান সাবেক দ্রুততম মানব ও অ্যাথলেটিক্স কোচ আব্দুল্লাহ হেল কাফি, ‘গত দুই দশকের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে রেকর্ডে ফেডারেশন ২০ হাজার টাকা প্রদান করেছে এমনটা মনে পড়ছে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৫-১০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে।’ বিশ হাজার টাকা বাংলাদেশের বর্তমান বাজার মূল্যে তেমন বড় না হলেও অ্যাথলেটিক্সের প্রেক্ষাপটে বড়ই।
আসন্ন জাতীয় অ্যাথলেটিক্সে শুধু রেকর্ড নয় পদকজয়ীরা অর্থ পাবেন। স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদকে যথাক্রমে ৫,৩ ও ২ হাজার টাকা পাবেন অ্যাথলেটরা। বিগত মিটগুলোতে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পদকজয়ীদের শুধু মেডেল ও সনদ প্রদান করা হতো।
জাতীয় অ্যাথলেটিক্সের আগে তারুণ্যের উৎসবের অংশ হিসেবে আন্তঃজেলা-বিভাগীয় অ্যাথলেটিক্স অনুষ্ঠিত হবে। ১ম ধাপে ৬৪টি জেলার সমন্বয়ে আটটি বিভাগীয় শহরে ১৫-২৮ জানুয়ারী আন্তঃজেলা অ্যাথলেটিক্স অনুষ্ঠিত হবে।
২য় ধাপে ৮টি বিভাগের সমন্বয়ে ৭ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে আন্তঃবিভাগীয় প্রতিযোগিতা হবে। জেলা থেকে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি জেলার কোচ কাম ম্যানেজার সহ অ্যাথলেটদের ভাতা প্রদানের জন্য বিশ হাজার টাকা দেবে ফেডারেশন।
প্রত্যেক জেলাকে নূন্যতম ২০জন অ্যাথলেটকে অংশগ্রহণ করতে হবে। জেলা-বিভাগীয় পর্যায়ের এই প্রতিযোগিতার জন্য ফেডারেশনের বাজেট সাড়ে তেত্রিশ লাখ টাকা।
মাদার অফ অল ডিসিপ্লিন হিসেবে খ্যাত অ্যাথলেটিক্স। সত্তর-নব্বই দশকে বাংলাদেশের অ্যাথলেটিক্সে ছিল বর্ণিল অধ্যায়। এরপর ক্রমেই ধূসর হতে থাকে। গত দুই বছর অ্যাথলেটিক্স খানিকটা আলোচনায় ছিল ইংল্যান্ড প্রবাসী ইমরানুর রহমানের পারফরম্যান্সের জন্য।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১