৭ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২১শে জানুয়ারি, ২০২৫ ইং
প্রকাশিত:সোমবার, ২০ জানু ২০২৫ ০৩:০১
রিয়াল মাদ্রিদ ৪ – ১ লাস পালমাস
আগের দিনই অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা দুই দল হোঁচট খেয়েছে। স্প্যানিশ লা লিগার শিরোপার দৌড়ে নিজেদের এগিয়ে নেয়ার জন্য। প্রতিপক্ষ হিসেবে লাস পালমাসও খুব একটা বড় হুমকি ছিল না। কিন্তু সেই ম্যাচেই কি না রিয়াল মাদ্রিদ পিছিয়ে পড়েছিল ২৭ সেকেন্ডের মাথায়। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ জানে কী করে ফিরে আসতে হয়।
রিয়াল ফিরেছে দুর্দান্ত প্রতাপ নিয়ে। লাস পালমাসের জালে এরপরে তারা একে একে পুরেছে ৪ গোল। যদিও সেটা ৭ গোলও হতে পারতো। অফসাইডে বাতিল হয়েছে রিয়ালের ৩ গোল। হ্যাটট্রিক হতে পারতো কিলিয়ান এমবাপের। ম্যাচটা অবশ্য ফ্রেঞ্চ তারকা শেষ করেছেন ২ গোল নিয়ে।
প্রথম মিনিটে গোল পেয়ে গিয়েছিল লাস পালমাস। ১১ পাসের সুবাদে মাত্র ২৭ সেকেন্ডে গোল করে বসেন ফ্যাবিও সিলভা। তবে সেটা টিকলো কেবল ১৮ মিনিট। স্পটকিকে রিয়ালকে সমতায় ফেরান এমবাপে। এরপর ১৮ মিনিটের বিরতি দিয়ে এমবাপে পেলেন নিজের দ্বিতীয় গোল। দারুণ এক ফিনিশে বল জালে জড়ান তিনি।
যদিও এর মিনিট তিনেক আগেই রিয়াল পেয়েছিল নিজেদের দ্বিতীয় গোল। লুকাস ভাস্কেজের পাস থেকে গোল করেন ব্রাহিম দিয়াজ। প্রথমার্ধে রিয়াল মাদ্রিদ শেষ করে ৩-১ গোলে এগিয়ে থেকে। অবশ্য ৪২ মিনিটে রদ্রিগোর পাস থেকে কিলিয়ান এমবাপের গোলটি ভিএআর রিভিউয়ে বাতিল না হলে হ্যাটট্রিক করেই ফেলতেন এমবাপে। রিয়ালও বাড়াতে পারতো লিড।
বিরতির পর ৫৭ মিনিটে গার্সিয়ার পাস থেকে গোল করেন রদ্রিগো গোজ। পরে ৭৩ মিনিটে জ্যুড বেলিংহাম এবং ৮৬ মিনিটে ফেদে ভালভার্দের গোল বাতিল হলে রিয়ালের ব্যবধান ৪-১ই থেকে যায় ম্যাচের শেষ পর্যন্ত। ম্যাচের ৬৪ মিনিটে লাস পালমাস ১০ জনের দলে পরিণত হলেও রিয়াল আর নিজেদের গোলের ট্যালি বাড়াতে পারেনি।
এই জয়ে ২০ ম্যাচে ৪৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে উঠল রিয়াল। সমান ম্যাচে ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আতলেতিকো মাদ্রিদ। ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার তিনে আছে বার্সেলোনা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১