৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং
প্রকাশিত:মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪ ১১:০৬
নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার (১১ জুন) দুপুরে মানিকগঞ্জ শহরে জিয়া স্মৃতি পাঠাগার পরিদর্শনকালে বিএনপির মহাসচিব এসব কথা বলেন। জেলা শহরের উত্তর সেওতা এলাকায় জেলা বিএনপির নেতা গোলাম কিবরিয়া সাঈদের নিজস্ব বাসায় এ পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে।
এ সময় জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এসএ জিন্নাহ কবির, সহসভাপতি আজাদ হোসেন খান, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরতাজ আলম বাহার, জেলা জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি ডা. জিয়াউর রহমানসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে পারিবারিক লাইব্রেরি করেছিলেন উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে। নতুন বই আসলেই পড়তে হবে। এখন তো মোবাইলে সব কিছু পাওয়া যায়। তবে মোবাইলে যা পাই, আর বইতে যা পাওয়া যায় তাতে অনেক পার্থক্য।
তিনি বলেন, দেশের ইতিহাস, ভূগোল জানা দরকার। রাজনীতি জানা দরকার। সেই সঙ্গে বিজ্ঞানের ছাত্রদের বিজ্ঞান সম্পর্কে জানা দরকার। সমাজকে জানা দরকার। সব মিলিয়ে বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞানের ভাণ্ডারকে বিস্তৃত করার প্রয়োজন। জিয়া স্মৃতি পাঠাগারে শুধু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বা বিএনপির বা জাতীয়তাবাদী চিন্তাধারা সম্পর্কিত বই নয়, পাঠাগারে সব ধরনের বই থাকবে। এখান থেকে জ্ঞানের ভাণ্ডার আরও সমৃদ্ধ হবে। জিয়া স্মৃতি পাঠাগার থেকে শতফুল ফুটবে- সেই চিন্তা থেকে জিয়া স্মৃতি পাঠাগার নির্মাণ করা হয়েছে।
পরে তিনি পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লেখেন। এতে পাঠাগার পরিদর্শন করে অভিভূত হয়েছেন বলে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল। বিকেলে জেলা সদরের উপজেলার গিলন্ড এলাকায় মুন্নু সিটিতে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিএনপির ঢাকা বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১