৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং
প্রকাশিত:বুধবার, ১২ জুন ২০২৪ ১১:০৬
নিউজ ডেস্ক: বুধবার (১২ জুন) দুপুরে নড়াইলের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আলমাচ হোসেন মৃধা এ রায় দেন। আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রায়ের বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- লোহাগড়া উপজেলার মাকড়াইল গ্রামের মৃত আবুল খায়ের মোল্যার ছেলে আনারুল মোল্যা, মরিচপাশা গ্রামের মৃত মোক্তার সর্দারের ছেলে জিনারুল ইসলাম ওরফে তারা মিয়া এবং আড়পাড়া গ্রামের আকুব্বার শিকদারের ছেলে মো. নাজমুল শিকদার। রায় ঘোষণার সময় জিনারুল ইসলাম ওরফে তারা মিয়া আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকি দুইজন পলাতক রয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায় গেছে, ২০১৮ সালের ২৩ জুন সকালে লোহাগড়া উপজেলার মাকড়াইল গ্রামের আব্দুস সালাম মোল্যার ছেলে পলাশ মোল্যাকে (২৫) ইজিবাইক কিনে দেওয়ার প্রলোভন দোখিয়ে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় একই গ্রামের আনারুল মোল্যা। তার সঙ্গে ছিলেন জিনারুল ইসলাম এবং মো. নাজমুল শিকদার। ওইদিন বাড়ি থেকে বের হয়ে পলাশ মোল্যা আর ফেরেনি। পরিবারের লোকজন খোঁজাখুজি করেও না পেয়ে চার দিন পর লোহাগড়া থানায় একটি জিডি করেন।
অন্যদিকে ২৬ জুন মাগুরা সদর উপজেলার আমুড়িয়া-বাহরবাগ এলাকায় পাটখেত থেকে অজ্ঞাত একটি মরদেহ উদ্ধার করে মাগুরা থানা পুলিশ। মরদেহের পরিচয় না মেলায় অজ্ঞাত হিসেবে তার দাফন করে পুলিশ। পরে ওই বছরের ৮ জুলাই পলাশ মোল্যার পরিবার বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পেয়ে থানায় গিয়ে ছবি এবং জামা-কাপড় দেখে নিশ্চিত হয় যে, অজ্ঞাত মরদেহটি পলাশ মোল্যার। পরে এ ঘটনায় পলাশের ভাই আহাদ আলী বাদী হয়ে লোহাগড়া থানা অপহরণে হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ ছয় বছর পর মামলার সাক্ষীদের সাক্ষগ্রহন শেষে আদালত আজ এই রায় প্রদান করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১