১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং
প্রকাশিত:শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪ ০২:০৫
নিউজ ডেস্ক: গত বছর রুশ বাহিনীর ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর শাস্তি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম ও অন্যান্য ব্যাংকে গচ্ছিত রাশিয়ার ৩০ হাজার কোটি ডলার ফ্রিজ করেছিল ওয়াশিংটন। মস্কোর প্রতি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।
সেই পদক্ষেপের জবাবে ২০২৩ সালে একটি আইন জারি করেছিল মাস্কো। সেই আইনে বলা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের যেসব নাগরিক রাশিয়ায় সম্পত্তি কিনেছেন বা বিনিয়োগ করেছেন, তারা যদি তাদের সম্পত্তি বিক্রি করতে চান বা বিনিয়োগ প্রত্যাহার করতে চান— তাহলে তাদের রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন থেকে অনুমতি নিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এপ্রিলে একটি ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বাবদ দু’টি বিলে স্বাক্ষর করেন। একটি বিলে ইউক্রেনকে নতুন সামরিক সহায়তা প্যাকেজ প্রদান এবং অপর বিলে রাশিয়ার জব্দ করা সম্পত্তি থেকে সেই প্যাকেজ ক্রয়ের অর্থ সংগ্রহের উল্লেখ রয়েছে।
বাইডেন বিল দু’টিতে স্বাক্ষরের এক মাস পর বৃহস্পতিবার ডিক্রিতে স্বক্ষর করলেন পুতিন। রুশ রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে, ওয়াশিংটনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থার যথাযথ জবাব দিতে এই ডিক্রিটি জারি করেছে ক্রেমলিন।
রাশিয়ায় মার্কিন নাগরিকদের মালিকানাধীন রিয়েল এস্টেট, ব্যক্তিগত সম্পত্তি, পুঁজি, শেয়ার প্রভৃতির ওপর এই ডিক্রি কার্যকর হবে বলে জানা গেছে। মার্কিন নাগরিকদের সম্পত্তির তালিকা তৈরিতে মস্কো ইতোমধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ের দল গঠন করেছে বলেও জানা গেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এম. দেলোয়ার হোসেন
অফিস: অফিস: রোম নং-৫, নীচতলা, ১৭-১৮, বাইন কোর্ট, হোয়াইটচ্যাপল, লন্ডন।
মোবাইল: ০৭৩৭৭-৯৫১৬৮১