সিলেটে অ প ক র্ম রোধে বিএনপি পরিবারের কঠোর হুশিয়ারী মিথ্যা মামলা, দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ পেলেই বহিস্কার

প্রকাশিত:রবিবার, ০১ সেপ্টে ২০২৪ ১২:০৯

সিলেটে অ প ক র্ম রোধে বিএনপি পরিবারের কঠোর হুশিয়ারী মিথ্যা মামলা, দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ পেলেই বহিস্কার

পাঁচ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর যখন দেশজুড়ে আনন্দ উৎসব চলছিল তখন একটি মহল মেতে ওঠে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরে। ওই রাতেই সিলেট বিএনপির নেতারা পিকআপে চড়ে রাস্তায় নামেন তাণ্ডব থামাতে। নাশকতা ও বিশৃঙ্খলারোধে তারা দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।

বিএনপি নেতাদের কঠোর হস্তক্ষেপে লুটপাট, হামলা ও ভাঙচুর থামলেও এখন শুরু হয়েছে মামলা বাণিজ্য, দখল ও চাঁদাবাজি। এসব কর্মকান্ডে দুর্বৃত্তরা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নাম ভাঙানোরও অভিযোগ ওঠেছে। সংগঠনকে বিতর্কের উর্ধ্বে রাখতে এবার কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতারা। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ কিংবা কোন ধরণের অপকর্মে কোন নেতাকর্মীর প্রমাণ পেলে তাকে দল থেকে বহিস্কারসহ কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে নির্দোষ ব্যক্তিদের মামলায় আসামী করার অভিযোগ ওঠেছিল সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শাহজাহান সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে। অভিযোগটি জেলা যুবদল নেতাদের কানে আসার পর গত বৃহস্পতিবার তাকে দল থেকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে। একই সাথে তাকে কেন আজীবনের জন্য বহিস্কার করা হবে না- তা জানতে ৭ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে, সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে অপকর্মরোধে গত শুক্রবার রাতে সিলেট নগরীর একটি হোটেলে স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল ও ছাত্রদল জেলা ও মহানগর শাখার শীর্ষ নেতারা জরুরি বৈঠক করেন।

সভায় নেতৃবৃন্দ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে পতিত স্বৈরাচারের দোসর ও গণতন্ত্রবিরোধী প্রেতাত্মারা নানামুখী ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। এসব ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ও সোচ্চার থাকতে হবে।

সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, হাজারও তাজা প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়কে কোন অবস্থায় প্রশ্নবিদ্ধ করতে দেওয়া হবে না। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ হয় এমন কর্মকান্ডে কারো জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। তাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হবে। কারো ব্যক্তিগত অপকর্মের দায় সংগঠন নেবে না। নেতৃবৃন্দ হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলা হয়, কোনো মামলায় যাতে কোনো নিরপরাধ লোক এবং সাংবাদিকরা আসামি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ব্যক্তিগত জিঘাংসা মিটাতে কাউকে আসামি করার প্রমাণ পাওয়া গেলে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

নেতৃবৃন্দ বলেন, ইতোমধ্যে বেশ কিছু মামলা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কিছু কুচক্রী ও আওয়ামী প্রেতাত্মা কিছু মামলা দায়ের করেছে যেখানে সাংবাদিক, নিরীহ মানুষ এমনকি আমাদের দলের নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের আসামি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না।

এ প্রসঙ্গে সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আবদুল আহাদ খান জামাল বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী পরিবারের কোন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মী কোন ধরণের অপকর্মের সাথে জড়িত নয়। কিছু অনুপ্রবেশকারী ও বিপৎগামী পরিবর্তিত পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করতে পারে। তবে প্রমাণ পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
পাঁচ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর যখন দেশজুড়ে আনন্দ উৎসব চলছিল তখন একটি মহল মেতে ওঠে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরে। ওই রাতেই সিলেট বিএনপির নেতারা পিকআপে চড়ে রাস্তায় নামেন তাণ্ডব থামাতে। নাশকতা ও বিশৃঙ্খলারোধে তারা দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।

বিএনপি নেতাদের কঠোর হস্তক্ষেপে লুটপাট, হামলা ও ভাঙচুর থামলেও এখন শুরু হয়েছে মামলা বাণিজ্য, দখল ও চাঁদাবাজি। এসব কর্মকান্ডে দুর্বৃত্তরা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নাম ভাঙানোরও অভিযোগ ওঠেছে। সংগঠনকে বিতর্কের উর্ধ্বে রাখতে এবার কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতারা। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ কিংবা কোন ধরণের অপকর্মে কোন নেতাকর্মীর প্রমাণ পেলে তাকে দল থেকে বহিস্কারসহ কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে নির্দোষ ব্যক্তিদের মামলায় আসামী করার অভিযোগ ওঠেছিল সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শাহজাহান সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে। অভিযোগটি জেলা যুবদল নেতাদের কানে আসার পর গত বৃহস্পতিবার তাকে দল থেকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে। একই সাথে তাকে কেন আজীবনের জন্য বহিস্কার করা হবে না- তা জানতে ৭ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে, সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে অপকর্মরোধে গত শুক্রবার রাতে সিলেট নগরীর একটি হোটেলে স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল ও ছাত্রদল জেলা ও মহানগর শাখার শীর্ষ নেতারা জরুরি বৈঠক করেন।

সভায় নেতৃবৃন্দ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে পতিত স্বৈরাচারের দোসর ও গণতন্ত্রবিরোধী প্রেতাত্মারা নানামুখী ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। এসব ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ও সোচ্চার থাকতে হবে।

সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, হাজারও তাজা প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়কে কোন অবস্থায় প্রশ্নবিদ্ধ করতে দেওয়া হবে না। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ হয় এমন কর্মকান্ডে কারো জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। তাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হবে। কারো ব্যক্তিগত অপকর্মের দায় সংগঠন নেবে না। নেতৃবৃন্দ হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলা হয়, কোনো মামলায় যাতে কোনো নিরপরাধ লোক এবং সাংবাদিকরা আসামি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ব্যক্তিগত জিঘাংসা মিটাতে কাউকে আসামি করার প্রমাণ পাওয়া গেলে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

নেতৃবৃন্দ বলেন, ইতোমধ্যে বেশ কিছু মামলা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কিছু কুচক্রী ও আওয়ামী প্রেতাত্মা কিছু মামলা দায়ের করেছে যেখানে সাংবাদিক, নিরীহ মানুষ এমনকি আমাদের দলের নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের আসামি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না।

এ প্রসঙ্গে সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আবদুল আহাদ খান জামাল বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী পরিবারের কোন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মী কোন ধরণের অপকর্মের সাথে জড়িত নয়। কিছু অনুপ্রবেশকারী ও বিপৎগামী পরিবর্তিত পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করতে পারে। তবে প্রমাণ পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’